বৃহস্পতিবার, ৯ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১:২৮

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
পিরোজপুরে সুপারি চুরির অভিযোগে যুবলীগ নেতাকে মারধর!

পিরোজপুরে সুপারি চুরির অভিযোগে যুবলীগ নেতাকে মারধর!

dynamic-sidebar

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলায় সুপারি চুরির অভিযোগে ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি মো. আসাদুল ইসলামের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছেন দলীয় নেতাকর্মীরা। গত শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ইন্দুরকানীর চন্ডিপুর বাজারে এ ঘটনা ঘটে।

মো. আসাদুল ইসলাম বালিপাড়া ইউনিয়নর চন্ডিপুর ৫ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি। মারধরের পর আহত যুবলীগ নেতাকে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চন্ডিপুর গ্রামের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা ফারুক হাওলাদারের সুপারি বাগান থেকে গত বুধবার রাতে সুপারি চুরি হয়। গত বৃহস্পতিবার সকালে চন্ডিপুর বাজারে চুরি হওয়া সাড়ে ১৩ কুড়ি কাঁচা সুপারি বিক্রি করতে দেখা যায় মিরাজ নামের এক যুবককে। পরে ফারুক ও তার ভাতিজা বালিপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য সচিব জিয়াউল হাচান রনি বেপারারির কাছ থেকে সুপারিগুলো জব্দ করেন।

ফারুক হাওয়ালাদার পরে খোঁজ নিয়ে জানতে পান, চুরির পর বিক্রি হওয়া ওই সুপারির সঙ্গে ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা আসাদুল ইসলাম জড়িত। এ ঘটনা পরে স্থানীয় ওয়ার্ড মেম্বরকে জানানো হলে বিকেলে তিনি সালিশ মীমাংসার কথা বলেন।

সুপারি চুরি নিয়ে আসাদুল ইসলামকে দোষ দেওয়া হয়, এতে বৃহস্পতিবার বিকেলে চন্ডিপুর বাজারে ছাত্রলীগ কার্যালয়ের সামনে বসে যুবলীগ নেতা রনিকে চর-থাপ্পড় দেন আসাদুল ও মিরাজ। এ ঘটনার জের ধরে আসাদুলের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে শুক্রবার দুপুরে আসাদুলকে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দেন আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক হাওলাদার, তার ভাই বাদশা হাওলাদার ও ভাতিজা রনি। এ সময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।

এ বিষয়ে ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোস্তফা কামাল হাওলাদার বরিশালটাইমসকে জানান, সুপারি চুরির অভিযোগের বিষয়টি আমাকে জানানো হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে সালিশ মীমাংসার আশ্বাস দিলেও তারা শোনেননি। পরে বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে আসাদুলের সঙ্গে ফারুক হাওলাদারের মারামারি হয়। ’

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net